ক্যালেন্ডারের পাতায় এবার ২৫শে ডিসেম্বর পড়েছে শুক্রবার, বড়দিনের ছুটি। পরের দুদিন সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় টানা তিন দিন ছুটি। এমনিতেই আমি একজন ভ্রমণপিপাসু মানুষ তার উপর আবার শীতের মরশুম বলে কথা। মন উস্কানি দেয় কাছেপিঠে কোথায় পাড়ি দিতে। মন উড়ুউড়ু তো কি? মিঠে রোদ গায়ে মেখে বেড়িয়ে পড়লেই হল। ভাবলাম, এই শীতে ফ্যামিলি নিয়ে ছোট্ট একটা ট্রিপ করলে কেমন হয়। শুধুমাত্র শনিবার দিনটাতেই ঘুরতে চাই। একদিনে গিয়ে ভালো ভাবে ঘুরে ঐ দিনেই ফিরে আসা যায় এমন একটা জায়গার খোঁজ করছিলাম। হাতের কাছে পেয়ে গেলাম ঝিলিমিলি। জায়গাটা বেশ দূরে হলেও ভেবে দেখলাম সেখান থেকে একদিনে ঘুরে ফেরত আসা সম্ভব। আমার অফিস কলিগ সৌমেন আর অরিন্দম দুজনকে বলতেই ওরা ঝট করে রাজী হয়ে গেল। এছাড়া আমার আর এক কলিগ এবং বেড়ানোর সঙ্গী উৎপলকেও ব্যাপরটা জানালাম। তবে এবার আর একা নয়, ঠিক হয়েছে সকলে ফ্যামিলি নিয়ে যাবো। জঙ্গলের রাস্তা তারপর আবার ফ্যামিলি নিয়ে নিজেরা গাড়ি ড্রাইভ করে যাব তাই এক দিনে ঝিলিমিলি থেকে ফিরে আসাটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। প্ল্যান অনুযায়ী শনিবার তিনটে গাড়ি নিয়ে রওনা দিলাম ঝিলিমিলির উদ্দ্যেশে।
 |
| লালগড় ব্রিজ পার হলাম |
সেই কলেজে পড়ার সময় একবার শীতের সময় ঝিলিমিলিতে পিকনিক করতে গিয়েছিলাম। তখন রাস্তাঘাট ও যাতায়াতের ব্যবস্থা এখনকার মত এত ভালো ছিল না। এখন এতগুলো বছর পর আবার যাচ্ছি, সব স্মৃতি গুলো কেমন যেন ফ্যাকাশে হয়ে গেছে। সকালে বেরোতে একটু দেরিই হয়ে গেলো। রওনা দিলাম প্রায় পৌনে আটটায়। লালগড় ব্রীজ পেরিয়ে এগিয়ে চললাম দহিজুড়ির দিকে। মাস খানেক আগে ঘুরে এসেছি বেলপাহাড়ি থেকে তাই রাস্তা কিছুটা চেনা। কিছুদূর যাওয়ার পর ছোট্ট একটা দুর্ভোগের সম্মুখীন হলাম। সেখানে রাস্তার উপর ধান শুকাতে দেওয়ার ফলে গাড়ির চাকায় খড় জড়িয়ে সে এক বিপত্তি হয়েছিল বটে। গাড়ি কিছুতেই এগোচ্ছে না। গাড়ি থামিয়ে নামলাম। হাত দিয়ে টেনে বের করার চেষ্টা করালাম। বৃথা সেই চেষ্টা, শেষমেশ খড়ের মালিককে ডেকে নিয়ে এসে চাকার ভিতর থেকে খড়ের গাদা বের করালাম। আবার চলতে শুরু করলো গাড়ি। সকালের ব্রেকফাস্ট হয়নি। তাই মাঝপথে বিনপুরে একটা ছোট্ট মিষ্টির দোকানের সামনে গাড়ী থামিয়ে সেখানেই খাওয়ার ব্যবস্থা হল। চা আর নরম গরম পেটাই পরোটা দিয়ে ব্রেকফাস্ট সেরে নিলাম। গাড়িতে উঠে আমরা আবার চলতে শুরু করলাম। আমাদের মূল গন্তব্য ঝিলিমিলি'র তালবেড়িয়া লেক। বিনপুর থেকে শিলদা ছাড়িয়ে চলে এলাম বেলপাহাড়ি। সেবার বেলপাহাড়ি পেরিয়ে 'ঘগরা' পর্যন্ত এসেছিলাম। বেলপাহাড়ি অতিক্রম করে চোখে পড়ল একটা আদিবাসী গ্রাম। খড়ে ছাওয়া মাটির বাড়ি। দেওয়ালের গায়ে নানা রঙে ছবি আঁকা। কোনো শিল্পীর আঁকা নয়, মাটির দেওয়ালে তাঁরা নিজের হাতে ফুটিয়ে তুলছেন নানা চিত্র। গ্রামটার নাম 'ভুলাভেদা'। ভুলাভেদার কাছে এসে দেখি রাস্তার অবস্থা বেশ খারাপ। রাস্তার অবস্থা এতটাই খারাপ, মনে হলো যেন আমরা ভুল রাস্তায় যাচ্ছি। তখন বেশ চাপে পড়ে গিয়েছিলাম, 'ঠিক যাচ্ছি তো'। একবার কোনো পথচারিকে জিজ্ঞেস করা উচিত। পথের ধারে গাড়ি থামিয়ে জিজ্ঞেস করে, নিশ্চিত হয়ে, তারপর আবার ওই রাস্তায় সোজা এগিয়ে চললাম। উঁচু-নিচু খানাখন্দে ভরা গ্রামের মধ্যে দিয়ে রাস্তা। গ্রাম শেষ হতেই রাস্তা আবার ভালো হয়ে গেল। ভুলাভেদা পার হলাম, আবার গাড়িতে স্পিড তোলা গেল। এইবার পুরো ঘন জঙ্গলের রাস্তা। সাথে দৃশ্যপট বদলাতে শুরু করল। ছোটো ছোটো ছোটো টিলা। শালের জঙ্গল। মাঝে মাঝে ফাঁকা মাঠ। মাঝখান দিয়ে কালো পিচের রাস্তা এঁকেবেঁকে উঠে নেমে চলে গেছে। তার মধ্যেই একের পর এক আদিবাসী গ্রাম। দু-একটা লাল মাটির পথ এঁকে বেঁকে চলে গেছে সেই সব গ্রামের দিকে। কোথাও আবার ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাস্তার দু'ধারে কিছু দোকান, বাজার ও বাড়িঘর দেখা যাচ্ছে। এককথায় ঝিলিমিলির পথে এই অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেকোনো ভ্রমণপিপাসু, প্রকৃতিপ্রেমী মানুষকে আকৃষ্ট করবেই। চলে এলাম বাঁশপাহাড়ি। বাঁশপাহাড়ী ছাড়িয়ে স্টেট হাইওয়ে ধরে কিছুদূর যাবার পর এলো ঝিলিমিলি। ঝিলিমিলি বাজারের কাছে স্টেট হাইওয়ে ছেড়ে রাইট টার্ন নিয়ে এগিয়ে গেলাম। দেখা পেলাম রিমিলের গেট।
 |
| রিমিলে পৌঁছলাম |
প্রথমেই রিমিলে ঢুকলাম। জায়গাটা বেশ নিরিবিলি অনেকটা খোলামেলা। গেট দিয়ে ঢুকেই গাড়ি রাখার জায়গা। আমরা যখন রিমিলে এসে পৌঁছায় তখন প্রায় দুপুর হতে চলেছে। গাড়ি থেকে নেমে একেবারে সোজা রেস্টুরেন্টে। এখানে একটা কথা জানিয়ে রাখি, ঝিলিমিলিতে রিমিল ছাড়া আর কোথাও ভালো খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা নেই। তাই আমাদের গন্তব্য তালবেড়িয়া হলেও লাঞ্চ করার জন্য এলাম রিমিলে। দুপুরের লাঞ্চের অর্ডার আগেই ফোনে জানিয়ে দেওয়া ছিল। উৎপল রিসেপশনে গিয়ে সেটা কনফার্ম করলো।
 |
| গাড়ি পার্কিং করলাম |
'রিমিল ইকো ট্যুরিজম লজ' ঝিলিমিলির প্রধান আকর্ষণ। আসলে এটা ঝিলিমিলিতে থাকার জন্য একটা জায়গা। বেশ শান্ত পরিবেশের মধ্যে। শুধু লজ নয়, এটা এখন ঝিলিমিলির অন্যতম জনপ্রিয় টুরিষ্ট ডেস্টিনেশন হয়ে উঠেছে। 'রিমিল', অলচিকি ভাষায় যার অর্থ 'মেঘ', আর এই মেঘবাড়ি ছিল আগে একটা সরকারি অতিথি নিবাস (গেস্ট হাউস)। সেই সরকারি অতিথি নিবাসের পাশে বর্তমান রাজ্য সরকার এবং রানিবাঁধ পঞ্চায়েত সমিতির সহযোগিতায় বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে উঠেছে এই 'রিমিল ইকো ট্যুরিজম লজ'।
 |
| 'রিমিল ইকো ট্যুরিজম লজ' |
সবুজের ছায়া ঘেরা রিমিলের শান্ত নিরিবিলি পরিবেশে দু'একটা দিন অনায়াসেই কাটিয়ে দেওয়া যেতে পারে। জঙ্গলের মধ্যে হলেও সব রকম আধুনিক সুযোগ সুবিধা রয়েছে রিমিলে। থাকার জন্যে আছে 'গাছবাড়ি' যার পোশাকি নাম 'ট্রি হাউস', টেন্ট হাউস, পর্যটক নিবাস ও কিছু কটেজ। প্রতিটি রুমের অর্থসহ সুন্দর সুন্দর নাম। এন্ট্রান্সের দিকে যে ট্রি হাউস আছে তার নাম 'এদেঁল' মানে শিমুল গাছ। জঙ্গলের দিকে আরেকটা ট্রি হাউস আছে যার নাম 'বাহা' মানে এক ধরনের ফুল।
 |
| ট্রি হাউস - 'এদেঁল' ও 'বাহা' |
আবার টেন্ট হাউসের একটা 'রিলৌমালা' মানে ফুলের মালা অন্যটা 'বির' মানে জঙ্গল। কটেজগুলো হল 'ইপিল' মানে তারা, 'চাঁদো' মানে চাঁদ। মেন বিল্ডিং-এ রুমগুলোরও সুন্দর নাম রয়েছে। যেমন, গ্রাউন্ড ফ্লোরে 'শাল', 'পিয়াল' আর ফার্স্ট ফ্লোরে 'ঝিলি', 'মিলি'। ছোটদের জন্যও এখানে বিনোদনের ব্যবস্থা রয়েছে। লাঞ্চের অর্ডার দিয়ে একটু ফ্রেশ হয়ে চা-জলখাবার খেয়েই আবার বেরিয়ে পড়লাম তালবেড়িয়ার দিক।
 |
| টেন্ট হাউস - 'রিলৌমালা' ও 'বির' |
 |
| রিমিলের কটেজ 'ইপিল' আর 'চাঁদো' |
রিমিল থেকে বেরিয়ে ছোট্ট একটা গ্রাম পেরিয়ে কিছুটা গিয়েই পৌঁছিয়ে গেলাম তালবাড়িয়া। পাহাড়ের কোলে সবুজ জঙ্গলময় টিলা দিয়ে ঘেরা এক বিশাল জলাধার। নীল স্বচ্ছ, টলটলে জল আর তার দু'ধার ধরে ঘন জঙ্গল। রাস্তার পাড় থেকে দু'ধারে যতদূর চোখ যায় শুধুই সবুজের সমারোহ। যেমন মনোরম তেমনি নির্জন ছিমছাম পরিবেশ। যেন মনে হলো লেকটা সভ্যতার ছোঁয়া থেকে অনেক দূরে। চারপাশের ল্যান্ডস্কেপ ভারী সুন্দর। এই লেকের নৈসর্গিক সৌন্দর্য যেকোনো প্রকৃতিপ্রেমী মানুষকে মুগ্ধ করবেই।
 |
| ঘাটে বাঁধা নৌকা |
লেকের পাড় বরাবর যে সরু পিচের রাস্তা গেছে তার একজায়গায় দেখি লম্বা একটা রেলিং দেওয়া সিঁড়ি নিচে নেমে গেছে। সিঁড়ির শেষ প্রান্তে একটা ভিউ পয়েন্ট বানানো আছে। যেখানে দাঁড়িয়ে লেকের একটা চমৎকার ‘প্যানারমিক ভিউ’ পাওয়া যায়।
 |
| ভিউ পয়েন্ট |
এরপর শুরু হলো আমাদের ফটোসেশন। বেশ কিছুক্ষন ধরে চললো। এখানে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে চাইলে নৌকায় ভেসে বেড়ানো যায়। লেকের জলে দল বেঁধে নৌকোয় ভেসে বেড়ানোর মজাই আলাদা। দূরে একখানা দাঁড়-টানা নৌকো দেখে ভ্রমণের সেই সুযোগ কেউই হাতছাড়া করতে চাইলো না।
 |
| তালবেড়িয়া ড্যামে আমরা |
পর্যটকের ভিড় দেখে তাড়াতাড়ি ঘাটের ধারে এসে নৌকার জন্য অপেক্ষায় রইলাম। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতেই নৌকা চলে এল। ঘাটে এসে নৌকা ভিড়তেই সবাই নৌকায় ওঠার তোড়জোড় শুরু করে দিল। মাঝির সাথে কথা বলে পুরো নৌকাটাই ভাড়া করে ফেললাম। ছোট বড় সব মিলিয়ে আমরা সংখ্যায় এগারো জন। মাঝি তার নৌকা নদীতে ভাসাল। লেকের স্বচ্ছ জল আর দু’পাশে ঘন সবুজের মেলার মাঝে ছপ ছপ শব্দ তুলে ক্রমশ ভেসে চলেছে আমাদের নৌকা। দু-পাশের প্রকৃতির এই সৌন্দর্য দেখে ক্যামেরা বন্দি তো করতেই হয় তাই নৌকায় বসে বেশ কয়েকখানা ফোটো তুলে ফেললাম।
 |
| নৌকায় ভেসে বেড়ানো |
পিকনিকের মরসুম। ছুটির দিনে লেকের ধারে রীতিমতো পিকনিক চলছে। আর পিকনিক মানেই শব্দ দানবের অত্যাচার। চারিদিকে ডিজে বাজিয়ে গান চালিয়ে চলছে নাচ। পিকনিক আর মানুষের হৈ-চৈ এ অরণ্যের সেই শান্ত রূপ আজ হারিয়ে গেছে।
 |
| পিকনিকের হৈ-চৈ |
বেলা বাড়তেই সকলের পেটে খিদেটা চাড়া দিয়ে উঠল। অতএব আর বেশিক্ষন না থেকে লাঞ্চের জন্য সোজা চলে এলাম রিমিলে। ঢুকে পড়লাম 'সুরুচি' রেস্টুরেন্টে। এটা রিমিলেরই রেস্টুরেন্ট। সেখানে গিয়ে দেখি বীভৎস অবস্থা! রীতিমত ভুরিভোজের আয়োজন চলছে। কোনো টেবিল ফাঁকা নেই। লাইন দিয়ে অপেক্ষা করতে হল ফাঁকা টেবিল পাওয়ার জন্য।
 |
| 'সুরুচি' রেস্টুরেন্ট |
অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর টেবিল খালি পেলাম। ওয়েটার এসে খাবার দিয়ে যায়। পেট শান্তি তো দুনিয়া শান্তি। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলাম পৌনে তিনটে বেজে গেছে। এরপর ফেরার রাস্তা। সেই একই পথে ফিরতে হবে। অনেকটা রাস্তা জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে, আবার কিছু কিছু জায়গায় রাস্তার অবস্থা খুব খারাপ। দিনের আলো থাকতে থাকতে বেরিয়ে পড়া ভাল। তাই খাওয়াদাওয়া সেরে যতটা সম্ভব তাড়াতাড়ি বেরোতে হলো।
 |
| ভুরিভোজের আয়োজন |
ঝিলিমিলি আসার আগে আমি খোঁজ নিয়ে জেনেছি বান্দোয়ানের কাছে কুইলাপালে সেবকের করোনেশন ব্রিজের মতো ধনুকের আকৃতি একটা ব্রিজ আছে। ব্রিজটা 'যমুনা ব্রিজ' নামে পরিচিত। ইচ্ছে ছিল ওই ব্রিজটা দেখে যাওয়ার। কুইলপাল পুরুলিয়া জেলার মধ্যে পড়ে। ঝিলিমিলির কাছে পোড়াডি মোড় থেকে তিনটে রাস্তা ভাগ হয়ে গেছে। বান্দোয়ানের দিকে খানিকটা পথ এগিয়ে যেতেই রাস্তায় পুলিশ চেকপোস্টে এক জওয়ান আমাদের গাড়ি থামালো। গাড়ির নম্বর নোট করে ছেড়ে দিলো। বেশ নির্জন এই রাস্তা। যাইহোক, কিছুক্ষণ যাওয়ার পরে আমরা পৌঁছে গেলাম কুইলাপালে। কুইলাপাল ঢোকার আগে টটকো নদীর উপর দেখতে পেলাম খিলান করা সেই যমুনা ব্রিজ।
 |
| যমুনা ব্রিজ |
ব্রিজ পেরিয়ে গাড়িটাকে রাস্তার একপাশে দাঁড় করিয়ে নামলাম। রাস্তা থেকে একটু নেমে ব্রীজের পাশে দেখি একটা সুন্দর পার্ক। পাশেই ফুলের বাগান দেখে মন ভরে গেল। সকলেই যাওয়ার জন্য তৈরি, তাই পার্কে চলে এলাম। চললো আমাদের সেলফি, ফটোসেশন। এদিকে বেলা যে পড়ে এল! সূর্য তখন অনেকটাই হেলে পড়েছে। রােদের তেজ কমে এসেছে। এতটাই মজে গিয়েছিলাম যে, ঘরে ফেরার কথা ভুলে গিয়েছিলাম। হাতের ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি সাড়ে তিনটে বেজে গেছে। এখন আর দেরি নয়। ঐ পথ ধরেই আবার ফেরা... গাড়িতে স্টার্ট দিয়ে রওনা দিলাম সোজা বাড়ির দিকে।
 |
| কুইলাপাল পার্ক |
» প্রয়োজনীয় তথ্য'রিমিল ইকো ট্যুরিজম'-এ রুম বুকিং এর জন্য এখানের বর্তমান ম্যানেজার তারক দত্তর সাথে +৯১ ৮৫৩৮৮৩৪০৩১ অথবা +৯১ ৮৯৪২০৮৫১২৭ মোবাইল নম্বরে ফোন করে যোগাযোগ করতে পারেন। রিমিলকে কেন্দ্র করে কাছাকাছি কয়েকটি ভাল ঘোরার জায়গা হল- মুকুটমণিপুর (২৮ কিলোমিটার), তালবেড়িয়া লেক (০৪ কিলোমিটার), সুতান (২০ কিলোমিটার), খাঁদারানি লেক (২৫ কিলোমিটার), গাড়রাসিনি (২৬ কিলোমিটার)।
» পথ নির্দেশিকা
© ছবি ও লেখাঃ- অরবিন্দ পাল
RIMIL ECO TOURISM, JHILIMILI, BANKURA, WEST BENGAL
খুব সুন্দর, তথ্য সমৃদ্ধ প্রতিবেদন।
ReplyDelete